The best Side of স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প

রূপগঞ্জে শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষ্যে হিন্দু সস্প্রদায়দের সাথে পুলিশের মত বিনিময়

ডাক্তার বলেছিলো যে তোমার শরীর থেকে নাকী অনেক রক্ত বেড়িয়ে গেছে তাই তোমার রক্তের প্রয়োজন। কিন্তু সেই সময় তোমার গ্রুপের রক্ত হাসপাতালে ছিলো না।

স্কুলে কিছু তো ছিল, আর সেই জন্যে স্কুলের জিনিসগুলি স্কুলের পরেও মনে পড়ে।

হাই, আমি সুদেষ্ণা জানা। আমার প্যাশন লেখালেখি করা। আমি একজন লেখিকা। মানুষকে এন্টারটেইনমেন্ট করতে পছন্দ করি। তাই বিনোদন সংক্রান্ত বিষয় লেখালেখি করতে বেশি পছন্দ। দর্শকদের এন্টারটেইনমেন্ট দেওয়ার জন্য বিশ্বের সমস্ত ধরণের বিনোদন নিউজ তাদের কাছে এগিয়ে দেওয়াই আমার কাজ। বিভিন্ন ধরণের বিনোদন পেতে আমাদের এই পেজে অনুসরণ করুন।

ওই ছেলেটা যদি আজকে না থাকতো তাহলে তোর এই আজকে সবাইকে নিয়ে জন্মদিনের পার্টি করতে পারতি না। তোর কি মনে আছে একমাস আগে তোকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিলো। আর ডাক্তার কি বলেছিলো।

আর সেটা দিশা কিছুদিন যাবার পর বুঝতে পারে। এদিকে রক্তিম আবার দিশাকে লুকিয়ে লুকিয়ে ফলো করতে করতে ওর উপর দূর্বল হয়ে পরে। এক সময় দিশাকে ভালোবেসে ফেলে। তো একদিন মনে অনেক সাহস নিয়ে যখন দিশার সাথে কিছু কথা বলতে যাবে তখনি ঘটে আরেক বিপক্তি। কে জেনো কার হ্যান্ডব্যাগ চুরি করে পালাচ্ছিলো। তাও আবার রক্তিমের সামনে দিয়ে। তাই রক্তিম সবার চিত্কার শুনে সাথে সাথে যে ব্যাগটা চুরি করেছে ওকে ধরার জন্য ওর পিছন পিছন দৌড় দেয়ে। এবং একসময় সে দৌড়ে চোরটাকে ধরেও ফেলে।

স্কুলের পরিবেশেই শিশুরা তাদের কল্পনা প্রকাশ করে।

_, নানি আমি এখনো পুরো ডাক্তার হইনি । আমি এখন হাফ ডাক্তার, কয়েক দিন পরে ফুল ডাক্তার হব। তখন আপনার চিকিৎসা আমি করব ইনশাআল্লাহ। কথা শুনে নানী হেসে ওনাকে জড়িয়ে ধরলেন।

এই কি হলো কথা বলছো নাকেনো। এই রক্তিম কথা বলো’ রক্তিম’এই রক্তিম। কি হলো তুমি কথা বলছো নাকেনো।

তুমি আমাকে না বুঝেই গুন্ডা ‘বখার্টে নাম দিয়ে দিলে। আচ্ছা ওসব কথা থাক ‘আমার জন্য আপনাদের সবার আজকের এই সুন্দর পার্টিটা নষ্ট হয়ে গেলো তার জন্য আমি আপনাদের সবার কাছে থেকে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। পারলে আপনারা সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন। ও আরেকটা কথা শুভ জন্মদিন দিশা। আচ্ছা আমি এখন চলি।

হুম’মনে আছে অসমাপ্ত স্বার্থপর গল্প একমাস আগে আমি কলেজ থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে হঠাৎ রাস্তায় মাথা ঘুরে পরে যাই। তারপর যখন আমার জ্ঞান ফেরে তখন নিজেকে হাসপাতালে আবিষ্কার করি। কিন্তুকেনো।

জীবনের সব মুহূর্তগুলোর মধ্যে শৈশবের সেরা মুহূর্তটি কেটেছে স্কুলের দিনগুলোতে।

সে নানীর পাশ থেকে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, “ঠিক আছে । আমি হাত মুখ ধুয়ে কিছু খেয়ে নিচ্ছি আর ততক্ষণ আপনি বিশ্রাম নেন আবার এসে আমি দেখে যাব”। সে দরজার কাছে এগিয়ে গিয়ে ঠিক বাইরে বের হওয়ার আগ মুহূর্তে ঘাড় বেঁকিয়ে আরেকবার তার সেই তীব্র দৃষ্টিতে আমাকে এফোঁড়-ওফোঁড় করে দিয়ে বেরিয়ে গেল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *